কাকে ফাতেমীয় বংশের শ্রেষ্ঠ খলিফা বলা হয়
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আজকে বিষয় হলো কাকে ফাতেমীয় বংশের শ্রেষ্ঠ খলিফা বলা হয় জেনে নিবো। তোমরা যদি পড়াটি ভালো ভাবে নিজের মনের মধ্যে গুছিয়ে নিতে চাও তাহলে অবশ্যই তোমাকে মনযোগ সহকারে পড়তে হবে। চলো শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমরা জেনে নেই আজকের কাকে ফাতেমীয় বংশের শ্রেষ্ঠ খলিফা বলা হয় । আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন।
কাকে ফাতেমীয় বংশের শ্রেষ্ঠ খলিফা বলা হয় |
কাকে ফাতেমীয় বংশের শ্রেষ্ঠ খলিফা বলা হয়
- অথবা, ফাতেমীয় বংশের শ্রেষ্ঠ খলিফা কে?
উত্তর : ভূমিকা : ফাতেমীয় শাসনামলে আল মুইজ ছিলেন শ্রেষ্ঠ শাসক। কেননা, তার আগমন ফাতেমীয়দের জন্য আর্শীবাদস্বরূপ তার মতো আর কোন শাসক মার্জিত রুচি ও উচ্চশিক্ষিত ছিল না ।
→ ফাতেমীয় বংশের শ্রেষ্ঠ শাসক : আল মুইজ ছিলেন। ফাতেমীয় খিলাফতে এক অনন্য নাম। আল মুইজ জনগণের আস্থা অর্জনের জন্য ফাতেমীয় শাসিত অঞ্চলগুলোতে সফর করে সুখ, শান্তি নিরাপত্তা ও তাদের উন্নতির জন্য ব্যাপক পদক্ষেপ গ্রহণ করেন ।
উচ্ছশৃঙ্খল বার্বাদের দমন করে তিনি রাজ্যে শান্তি, প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি সিসিলি ও মিশর বিজয় করে অসামান্য কৃতিত্ব প্রদর্শন করেন। জ্ঞান বিজ্ঞানের ক্ষেত্রেও তিনি ব্যাপক ভূমিকা রাখেন।
যে কারণে তাকে ‘পাশ্চাত্যের “মামুন” বলা হয় । বিভিন্ন ধরনের সংস্কারমূলক কাজ করে তিনি ফাতেমীয় “খিলাফতের শ্রেষ্ঠ শাসক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন ।
উপসংহার : মুইজের শাসন ব্যবস্থা পর্যালোচনা করলে বলা যায় যে, ফাতেমীয় খিলাফতে তিনিই ছিলেন সর্বশ্রেষ্ঠ খলিফা। তার শাসন ব্যবস্থার বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করলে এও বলা যায় যে, তার শাসনকাল ছিল মিশরীয় ইতিহাসে স্বর্ণযুগ। তাই ফাতেমীয় বংশের শ্রেষ্ঠ খলিফা হিসেবে তাকেই অভিহিত করা যায়।
আর্টিকেলের শেষকথাঃ কাকে ফাতেমীয় বংশের শ্রেষ্ঠ খলিফা বলা হয়
আমরা এতক্ষন জেনে নিলাম কাকে ফাতেমীয় বংশের শ্রেষ্ঠ খলিফা বলা হয় । যদি তোমাদের আজকের কাকে ফাতেমীয় বংশের শ্রেষ্ঠ খলিফা বলা হয় পড়াটিটি ভালো লাগে তাহলে ফেসবুক বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারো।