ফাতেমীয়দের মিশর বিজয় সম্পর্কে বর্ণনা কর
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আজকে বিষয় হলো ফাতেমীয়দের মিশর বিজয় সম্পর্কে বর্ণনা কর জেনে নিবো। তোমরা যদি পড়াটি ভালো ভাবে নিজের মনের মধ্যে গুছিয়ে নিতে চাও তাহলে অবশ্যই তোমাকে মনযোগ সহকারে পড়তে হবে। চলো শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমরা জেনে নেই আজকের ফাতেমীয়দের মিশর বিজয় সম্পর্কে বর্ণনা কর। আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন।
ফাতেমীয়দের মিশর বিজয় সম্পর্কে বর্ণনা কর |
ফাতেমীয়দের মিশর বিজয় সম্পর্কে বর্ণনা কর
- অথবা, ফাতেমীয়দের মিশরে বিজয়ে বর্ণনা দাও ৷
উত্তর : ভূমিকা : মিশরের প্রভাবশালী শাসক আবুল মিশক কাফুরের মৃত্যুর পর মিশরে ভয়ানক গোলযোগ দেখা দেয় এবং নীলনদের অনিয়মিত বন্যার ফলে দেখা দেয় দুর্ভিক্ষ। এমতাবস্থায় রাজ্যের গণমান্য ব্যক্তিরা মুইজকে মিশর দখল করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে আহ্বান জানান।
→ মিশর বিজয় : ফাতেমীয় খলিফা আল মুইজের অন্যতম শ্রেষ্ঠ অবদান হল মিশর বিজয়। এ সুযোগকে কাজে লগিয়ে আল মুইজ তার জওহরের নেতৃত্বে মিশরে একটি বিশাল বাহিনী প্রেরণ করে জওহর আল সিকিল্লি ৯৬৯ সালে অতি সহজে রাজধানী ফুস্ত তাও দখল করে।
ফুস্তাতের নিকটে জওহর আল কাহিরা নামে একটি সুন্দর নগরী স্থাপন করেন এবং তা পরবর্তীতে ফাতেমীয়দের রাজধানীতে রূপান্তর করা হয় তা ৯৭২ সালে জওহর তার স্ত্রীর স্মৃতি ধরে রাখার জন্য মিশরে আল আজহার নামে একটি মসজিদ নির্মাণ করেন এবং পরে এটি খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপ নেয় ।
উপসংহার : পরিশেষে বলা যায় যে, মিশর বিজয় করেছিল। আল মুইজের জীবনের লক্ষ্য ছিল এবং মিশরকে একটি সমৃদ্ধশালী নগরে পরিণত করাই ছিল তার জীবনের স্বপ্ন। মিশরে মুসলিম শাসন টিকে থাকার জন্য ফাতেমীয় খিলাফতের ভূমিকা অনস্বীকার্য ।
আর্টিকেলের শেষকথাঃ ফাতেমীয়দের মিশর বিজয় সম্পর্কে বর্ণনা কর
আমরা এতক্ষন জেনে নিলাম ফাতেমীয়দের মিশর বিজয় সম্পর্কে বর্ণনা কর। যদি তোমাদের আজকের ফাতেমীয়দের মিশর বিজয় সম্পর্কে বর্ণনা কর পড়াটিটি ভালো লাগে তাহলে ফেসবুক বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারো।