৪৩টি পল্লিজননী কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন | পল্লিজননী কবিতার সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আজকে বিষয় হলো পল্লিজননী কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন জেনে নিবো। তোমরা যদি পড়াটি ভালো ভাবে নিজের মনের মধ্যে গুছিয়ে নিতে চাও তাহলে অবশ্যই তোমাকে মনযোগ সহকারে পড়তে হবে। চলো শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমরা জেনে নেই আজকের পল্লিজননী কবিতার সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
৪৩টি পল্লিজননী কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন |
এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্ন ও উত্তর-পল্লিজননী
প্রশ্ন ১। ‘পল্লিজননী' কবিতায় কোন পাখির ডাক অকল্যাণকর?
উত্তর : ‘পল্লিজননী’ কবিতায় হুতুম পাখির ডাক অকল্যাণকর ।
প্রশ্ন ২। ‘পল্লিজননী' কবিতায় সাত-নরি-শিকা ভরে কী রাখার কথা হয়েছে?
উত্তর : ‘পল্লিজননী' কবিতায় সাত-নরি-শিকা ভরে ঢ্যাপের মোয়া রাখার কথা বলা হয়েছে ।
প্রশ্ন ৩। কোথা থেকে পচা পাতার ঘ্রাণ আসছে?
উত্তর : এঁদো, ডোবা থেকে পচা পাতার ঘ্রাণ আসছে ।
প্রশ্ন ৪। ‘পল্লিজননী’ কবিতার মূলকথা কী?
উত্তর : ‘পল্লিজননী’ কবিতার মূলকথা অপত্য স্নেহের অনিবার্য আকর্ষণ।
প্রশ্ন ৫। মাটির প্রদীপের তেল কীভাবে ফুরায়ে এসেছে?
উত্তর : আঁধারের সাথে যুদ্ধ করতে করতে মাটির প্রদীপের তেল ফুরিয়ে এসেছে।
প্রশ্ন ৬। বুনো পথে কারা কুয়াশা কাফন ধরে চলে?
উত্তর : বুনো পথে জোনাকি মেয়েরা কুয়াশা কাফন ধরে চলে ।
প্রশ্ন ৭। কবি জসীমউদ্দীন কোন কবি নামে খ্যাত?
উত্তর : কবি জসীমউদ্দীন ‘পল্লিকবি’ নামে খ্যাত ।
প্রশ্ন ৮। ‘পল্লিজননী' কবিতাটি কবি জসীমউদ্দীনের কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলন করা হয়েছে?
উত্তর : ‘পল্লিজননী' কবিতাটি জসীমউদ্দীনের 'রাখালী' কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলন করা হয়েছে।
প্রশ্ন ৯। ‘পল্লিজননী' কবিতায় কোন ফলের কথা বলা হয়েছে? [
উত্তর : ‘পল্লিজননী' কবিতায় বেথুল ফলের কথা বলা হয়েছে।
প্রশ্ন ১০। ‘পল্লিজননী' কবিতায় সাত-নরি শিকায় কী বেঁধে রাখার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর : ‘পল্লিজননী' কবিতায় সাত-নরি শিকায় ঢ্যাপের মোয়া বেঁধে রাখার কথা বলা হয়েছে।
প্রশ্ন ১১। রুণ ছেলের শিয়রে কে জাগছে?
উত্তর : রুগ্ণ ছেলের শিয়রে জাগছে মাতা ।
প্রশ্ন ১২। ‘আড়ং' শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : আড়ং শব্দের অর্থ হাট বা বাজার বা মেলা ।
প্রশ্ন ১৩। ঘরের চালে কী ডাকে?
উত্তর : ঘরের চালে হুতুম ডাকে ।
প্রশ্ন ১৪। ছেলে ঢ্যাপের মোয়া কিসে বেঁধে ভরে রাখতে বলেছে?
উত্তর : ছেলে ঢ্যাপের মোয়া বেঁধে সাত নরি শিকায় ভরে রাখতে বলেছে ।
প্রশ্ন ১৫। কানা কুয়ো কোথায় বসে ডাকে?
উত্তর : কানা কুয়ো বাঁশবনে বসে ডাকে ।
প্রশ্ন ১৬। জসীমউদ্দীনের গ্রামের নাম কী?
উত্তর : জসীমউদ্দীনের গ্রামের নাম তাম্বুলখানা ।
প্রশ্ন ১৭। ‘পল্লিজননী' কবিতার উৎস কী ?
উত্তর : ‘পল্লিজননী' কবিতার উৎস হলো— রাখালী কাব্য ।
প্রশ্ন ১৮। পল্লিজননী’ কবিতায় কোন ফলের কথা বলা হয়েছে?
উত্তর : পল্লিজননী’ কবিতায় বেথুল ফলের কথা বলা হয়েছে।
প্রশ্ন ১৮। কবি জসীমউদ্দীন কোন কবি নামে খ্যাত?
উত্তর : কবি জসীমউদ্দীন ‘পল্লিকবি’ নামে খ্যাত।
প্রশ্ন ১৯। পল্লিজননী’ কবিতাটি কবি জসীমউদ্দীনের কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলন করা হয়েছে?
উত্তর : ‘পল্লিজননী’ কবিতাটি জসীমউদ্দীনের ‘রাখালী” কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলন করা হয়েছে।
প্রশ্ন ২০। ‘পল্লিজননী’ কবিতায় সাত-নরি শিকায় কী বেঁধে রাখার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর : ‘পল্লিজননী’ কবিতায় সাত-নরি শিকায় ঢ্যাপের মােয়া বেঁধে রাখার কথা বলা হয়েছে।
প্রশ্ন ২১। রুগ্ণ ছেলের শিয়রে কে জাগছে?
উত্তর : রুগুণ ছেলের শিয়রে জাগছে মাতা।
প্রশ্ন ২২। আড়ং’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : ‘আড়ং’ শব্দের অর্থ হাট বা বাজার বা মেলা।
প্রশ্ন ২৩। ঘরের চালে কী ডাকে?
উত্তর : ঘরের চালে হুতুম ডাকে।
প্রশ্ন ২৪। রুগণ ছেলের সুস্থতার জন্য পল্লিজননী’ কবিতার মা কী মানত করেছিল?
উত্তর : রুগণ ছেলের সুস্থতার জন্য ‘পল্লিজননী’ কবিতার মা নামাজের ঘরে মােমবাতি ও দরগায় দান মানত করেছিল।
প্রশ্ন ২৫। ঘরের চালে কী ডাকে?
উত্তর : ঘরের চালে হুতুম ডাকে।
প্রশ্ন ২৬। পচান পাতার ঘ্রাণ কোথা থেকে আসছে?
উত্তর : পচান পাতার ঘ্রাণ আসছে এঁদো ডােবা থেকে।
প্রশ্ন ২৭। “পল্লিজননী” কবিতার কবির নাম লেখ।
উত্তর : পল্লিজননী’ কবিতার কবির নাম জসীমউদ্দীন।
প্রশ্ন ১২। কিশাের ছেলেটির বন্ধুদের নাম কী?
উত্তর : কিশাের ছেলেটির বন্ধুদের নাম করিম ও আজিজ।
প্রশ্ন ২৮। বিস্তর জোনাকি কোথায়?
উত্তর : বিস্তর জোনাকি আছে বাঁশবাগানে।
প্রশ্ন ২৯। জসীমউদ্দীনের কোন কাব্যটি বিভিন্ন বিদেশি ভাষায় অনূদিত হয়েছে?
উত্তর : নক্সী-কাঁথার মাঠ’ কাব্যটি বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে।
প্রশ্ন ৩০। জসীমউদদীন ডি-লিট ডিগ্রি ছাড়া আর কোন পুরস্কার লাভ করেন?
উত্তর : জসীমউদ্দীন ডি-লিট ডিগ্রি ছাড়া একুশে পদক লাভ করেন।
প্রশ্ন ৩১। জসীমউদদীন কত সালে কবি মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর : জসীমউদ্দীন ১৯৭৬ সালে কবি মৃত্যুবরণ করেন।
প্রশ্ন ৩২। কত তারিখে জসীমউদ্দীনের মৃত্যু হয়?
উত্তর : ১৯৭৬ সালের ১৪ মার্চ জসীমউদ্দীন মৃত্যুবরণ করেন।
প্রশ্ন ৩৩। জসীমউদ্দীন কোথায় মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর : জসীমউদ্দীন ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
প্রশ্ন ৩৪। নিবু নিবু প্রদীপের সাথে কী হয়?
উত্তর : নিবু নিবু প্রদীপের সাথে বিরহী মায়ের একেলা পরান দোলে।
প্রশ্ন ৩৫। ঘরটির বেড়ার ফাক দিয়ে কী আসছে?
উত্তর : ঘরটির বেড়ার ফাঁক দিয়ে শীতের বাতাস আসছে।
প্রশ্ন ৩৬। ছেলের শিয়রে বসে মাতা মনে মনে কী গুনছে?
উত্তর : ছেলের শিয়রে বসে মাতা মনে মনে ছেলের আয়ু গুনছে।
প্রশ্ন ৩৭। রুগণ ছেলেটির ঘুম না এলে মাতা কী করে?
উত্তর : মা ছেলের পাণ্ডুর গালে চুমু খায় ও সারা গায়ে হাত বুলিয়ে দেয়।
প্রশ্ন ৩৮। রুগ্ণ ছেলেটির মা কোথায় মােমবাতি মানে?
উত্তর : রুগ্ণ ছেলেটির মা নামাজের ঘরে মসজিদে মােমবাতি মানে।
প্রশ্ন ৩৯। রুগণ ছেলেটির মা মনে মনে কী জাল বােনে?
উত্তর : ভালােয় ভালােয় তার ছেলে যেন সুস্থ হয়ে ওঠে– মা মনে মনে এই জাল বােনে।
প্রশ্ন ৪০। পল্লিজননী” কবিতায় কার ঝাড়ার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর : ‘পল্লিজননী’ কবিতায় রহিম চাচার ঝাড়ার কথা বলা হয়েছে।
প্রশ্ন ৪১। কী দিয়ে হুড়ুমের কোলা ভরতে বলেছে?
উত্তর : খেজুর গুড়ের নয়া পাটালি দিয়ে হুড়ুমের কোলা ভরতে বলেছে।
প্রশ্ন ৪২। ছেলে চুপ করলে মা কী করে?
উত্তর : ছেলে চুপ করলে মা তার মাথায় ধীরে ধীরে হাত বােলায়।
প্রশ্ন ৪৩। কার শিয়রে বসে মায়ের কত কথা মনে পড়ে?
উত্তর : রুগণ ছেলের শিয়রে বসে মায়ের কত কথা মনে পড়ে।
আর্টিকেলের শেষকথাঃ পল্লিজননী কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন
আমরা এতক্ষন জেনে নিলাম পল্লিজননী কবিতার সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন যদি তোমাদের আজকের এই পড়াটিটি ভালো লাগে তাহলে ফেসবুক বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারো। আর এই রকম নিত্য নতুন পোস্ট পেতে আমাদের আরকে রায়হান ওয়েবসাইটের সাথে থাকো।