মৌলিক গবেষণা কাকে বলে
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আজকে বিষয় হলো মৌলিক গবেষণা কাকে বলে জেনে নিবো। তোমরা যদি পড়াটি ভালো ভাবে নিজের মনের মধ্যে গুছিয়ে নিতে চাও তাহলে অবশ্যই তোমাকে মনযোগ সহকারে পড়তে হবে। চলো শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমরা জেনে নেই আজকের মৌলিক গবেষণা কাকে বলে।
মৌলিক গবেষণা কাকে বলে |
মৌলিক গবেষণা কাকে বলে
উত্তর ভূমিকা : জ্ঞান বিজ্ঞানের বিকাশে গবেষণা একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রত্যয়। গবেষণার মাধ্যমে গবেষক সমস্যা সমাধান করে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনে অগ্রসর হন। গবেষণা হলো নির্দিষ্ট কোনো ঘটনা বা বিষয় সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান প্রক্রিয়া ।
মৌলিক গবেষণা : মৌলিক গবেষণার মূল লক্ষ্য সত্য আবিষ্কার করা। মৌলিক গবেষণা বলতে তত্ত্ব ও অনুসন্ধানের উদ্দেশ্যে তাত্ত্বিক ও বুদ্ধিভিত্তিক বিকাশ ঘটায়।
মৌলিক গবেষণার সংজ্ঞায় Kenneth D. Bailey বলেন, "Pure research (sometimes called basic research) involves developing and testing theories and hypothesis that are intellectually interesting to the investigator and might thus have some social application in the future but no application to social problems in the present time.”
অর্থাৎ, বিশুদ্ধ গবেষণাকে কখনও মৌলিক গবেষণা বলা হয়। তত্ত্ব ও অনুকল্পের বিকাশ এবং পরীক্ষা ঘটিয়ে থাকে, যা অনুসন্ধানকারীর কাছে বুদ্ধিবৃত্তিক দিক দিয়ে আগ্রহোদ্দীপক এবং যার ভবিষ্যত সামাজিক কার্যকারিতা থাকলেও বর্তমানে সামাজিক সমস্যার ক্ষেত্রে কোনো কার্যকারিতা থাকে না ।
Pleiffner বলেন, “Basic Research deals with a theoretical problem arising in basic discipline.” অর্থাৎ মৌলিক গবেষণা তাত্ত্বিক সমস্যা থেকে উদ্ভূত।
উপসংহার : পরিশেষে বলা যায় যে, নিতান্তই জ্ঞান অর্জনের লক্ষ্যে ও জ্ঞান অনুসন্ধানের উদ্দেশ্যে পরিচালিত গবেষণা হলো মৌলিক গবেষণা। জ্ঞান আহরণের মাধ্যমে কোনো একটি বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানা এবং যে জানার মাধ্যমে উক্ত বিষয়ের উপর অধিক নিয়ন্ত্রণ অর্জনই মৌলিক গবেষণার মুখ্য উদ্দেশ্য।
আর্টিকেলের শেষকথাঃ মৌলিক গবেষণা কাকে বলে
আমরা এতক্ষন জেনে নিলাম মৌলিক গবেষণা কাকে বলে । যদি তোমাদের আজকের এই পড়াটিটি ভালো লাগে তাহলে ফেসবুক বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারো। আর এই রকম নিত্য নতুন পোস্ট পেতে আমাদের আরকে রায়হান ওয়েবসাইটের সাথে থাকো।