বোগারডাসের সামাজিক দূরত্ব স্কেল কী
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আজকে বিষয় হলো বোগারডাসের সামাজিক দূরত্ব স্কেল কী জেনে নিবো। তোমরা যদি পড়াটি ভালো ভাবে নিজের মনের মধ্যে গুছিয়ে নিতে চাও তাহলে অবশ্যই তোমাকে মনযোগ সহকারে পড়তে হবে। চলো শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমরা জেনে নেই আজকের বোগারডাসের সামাজিক দূরত্ব স্কেল সম্পর্কে যা জান সংক্ষেপে লেখ।
বোগারডাসের সামাজিক দূরত্ব স্কেল কী |
বোগারডাসের সামাজিক দূরত্ব স্কেল কী
- অথবা, বোগারডাসের সামাজিক দূরত্ব স্কেল সম্পর্কে যা জান সংক্ষেপে লেখ ।
- অথবা, বোগারডাসের সামাজিক দূরত্ব স্কেল সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা কর।
উত্তর ভূমিকা : সামাজিক গবেষণায় তথ্য একান্ত অপরিহার্য। তথ্য পরিমাপের মাধ্যমে তথ্যের গ্রহণযোগ্যতা ও যথার্থতা নির্ণয় করা হয় ৷ তথ্য পরিমাপের বিভিন্ন পদ্ধতির মাধ্যমে তথ্য পরিমাপ করা হয়। তথ্য পরিমাপের অন্যতম পদ্ধতি হলো বোগারডাসের সামাজিক দূরত্ব স্কেল।
বোগারডাসের সামাজিক দূরত্ব স্কেল : সমাজবদ্ধ মানুষের মনেভাব প্রকাশের পদ্ধতি হলো বোগারডাসের সামাজিক দূরত্ব স্কেল। ১৯২৫ সালে সর্বপ্রথম E. S. Bogardas মানুষের মনোভাব পরিমাপের একটি কৌশল উদ্ভাবন করেন।
Bogardas তার সামাজিক দূরত্ব স্কেলের মাধ্যমে সমাজে বসবাসরত বিভিন্ন গোষ্ঠী, জাতি, উপজাতি, দল, সামাজিক সংঘ প্রভৃতির প্রতি সামর্থ্য, সহানুভূতি, বন্ধুত্ব বা দ্বন্দ্ব বিদ্বেষের ক্রম প্রকাশ করে ।
উপসংহার : পরিশেষে বলা যায় যে, বোগারডাসের সামাজিক দূরত্ব স্কেল দ্বারা সমাজে বসবাসরত মানুষের চিন্তা, আদর্শ, মূল্যবোধের ক্রম প্রকাশ ঘটে।
আর্টিকেলের শেষকথাঃ বোগারডাসের সামাজিক দূরত্ব স্কেল কী
আমরা এতক্ষন জেনে নিলাম বোগারডাসের সামাজিক দূরত্ব স্কেল সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা কর। যদি তোমাদের আজকের এই পড়াটিটি ভালো লাগে তাহলে ফেসবুক বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারো। আর এই রকম নিত্য নতুন পোস্ট পেতে আমাদের আরকে রায়হান ওয়েবসাইটের সাথে থাকো।