মুক্তিযুদ্ধে বুদ্ধিজীবী হত্যাকান্ডের একটি চিত্র তুলে ধর
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আজকে বিষয় হলো মুক্তিযুদ্ধে বুদ্ধিজীবী হত্যাকান্ডের একটি চিত্র তুলে ধর জেনে নিবো। তোমরা যদি পড়াটি ভালো ভাবে নিজের মনের মধ্যে গুছিয়ে নিতে চাও তাহলে অবশ্যই তোমাকে মনযোগ সহকারে পড়তে হবে। চলো শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমরা জেনে নেই আজকের বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবী হত্যাকান্ড কবে সংঘটিত হয় ।
বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবী হত্যাকান্ড কবে সংঘটিত হয় |
মুক্তিযুদ্ধে বুদ্ধিজীবী হত্যাকান্ডের একটি চিত্র তুলে ধর
- বুদ্ধিজীবী হত্যা সম্পর্কে আলোচনা
- অথবা, বুদ্ধিজীবী হত্যা সম্পর্কে যা জান লিখ।
- বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবী হত্যাকান্ড কবে সংঘটিত হয়
উত্তর : ভূমিকা : বাংলাদেশে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট তৈরি, যুদ্ধ পরিচালনা, প্রবাসী সরকার গঠন, প্রচারণা, জনমত গঠন প্রভৃতিতে বুদ্ধিজীবীদের অবদান অপরিসীম।
কিন্তু মুক্তিযুদ্ধে 'বাঙালি বুদ্ধিজীবী হত্যা ইতিহাসে একটি জঘন্য, নৃশংসতম ও বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ড। যাতে বাংলার সূর্য সন্তানদের অর্থাৎ শিক্ষাবিদ, চিকিৎসক, দার্শনিক, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, বিজ্ঞানী, শিল্পী, আইনবিদ, রাজনীতিজ্ঞ প্রমুখদের সুপরিকল্পিতভাবে নিধন করা হয় ।
→ বুদ্ধিজীবী হত্যার পরিকল্পনা : পাকসামরিক জান্তা নিজেদের অবস্থান পাকাপোক্ত করার জন্য প্রথমত এবং মুক্তিযুদ্ধের শেষ পর্যায়ে নিশ্চিত পরাজয়ের প্রতিশোধ গ্রহণার্থে বেছে বেছে বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে।
পাক শাসকগোষ্ঠীর পরিকল্পনা, নির্দেশনা ও প্রত্যক্ষ মদদে এদেশীয় দোসর বা দালালগোষ্ঠী এ হত্যাকাণ্ডে সংযুক্ত হয় ।
পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নরের সামরিক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলী পূর্ব পাকিস্তানে বাঙালি বুদ্ধিজীবীদের নিশ্চিহ্নকরণের নীলনকশা প্রণয়ন করেন।
অভিযোগে প্রকাশ, হানাদার বাহিনী থেকে অস্ত্রশস্ত্র ও সার্বিক সাহায্য নিয়ে তাদেরই ছত্রছায়ায় প্যারামিলিটারি রাজাকার, আলবদর, আলশামস প্রভৃতি বাহিনীর সশস্ত্র ক্যাডাররা বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে। তারা বুদ্ধিজীবীদেরকে তাদের প্রতিপক্ষ, অভ্যন্তরীণ শত্রু, ভারতীয় চর, দালাল প্রভৃতি নামে চিহ্নিত করে।
তাই তারা সশস্ত্র মুক্তিযোদ্ধাদের পাশাপাশি নিরস্ত্র ও নিরীহ জাতির বিবেক বুদ্ধিজীবীদের হত্যার নীলনকশা বাস্তবায়নে ব্যস্ত হয়ে পড়ে।
→ বুদ্ধিজীবী হত্যার পর্যায়সমূহ : বুদ্ধিজীবী নিধন অভিযান ৩টি পর্যায়ে বিভক্ত। যথা-
১. প্রথম পর্ব : ২৫ মার্চ, ১৯৭১ হতে বুদ্ধিজীবী হত্যার প্রথম পর্ব শুরু হয় এবং এপ্রিল মাস পর্যন্ত চলে। এ পর্বে অপারেশন সার্চলাইট ও গণহত্যার সাথে বুদ্ধিজীবীদের নির্মূল অভিযান চলে।
এর প্রথম শিকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশিষ্ট শিক্ষকবৃন্দ যেমন- গোবিন্দ চন্দ্র দাস, মনিরুজ্জামান, জ্যোতির্ময় গুহ ঠাকুরতা প্রমুখ।
এছাড়াও বেশ কিছু বিশিষ্ট আইনজীবী, রাজনীতি, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, শিক্ষক, সাংবাদিক এ গণহত্যায় শহিদ হন।
২. দ্বিতীয় পর্ব : বুদ্ধিজীবী হত্যার দ্বিতীয় পর্ব পরিচালিত হয় মে থেকে নভেম্বর পর্যন্ত। বাঙালিদের বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে প্রতিবন্ধী করে রাখার নীলনকশা মূলত গণআন্দোলনের সময় হতেই তালিকাবদ্ধ করা হয়।
এ পর্বে হত্যাকাণ্ড কম হলেও গোপনে আধা-সামরিক বাহিনীগুলো তাদের হত্যায় নিয়োজিত থাকে। তারা বুদ্ধিজীবীদের গতিবিধি ও কর্মকাণ্ডের উপর নজরদারি করে এবং তালিকাভুক্তদের হত্যার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে ।
৩. তৃতীয় পর্ব : বুদ্ধিজীবী হত্যার তৃতীয় ও চূড়ান্ত পর্ব সংঘটিত হয় ১০ ডিসেম্বর থেকে ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত। মুক্তিযুদ্ধে হানাদার বাহিনী ও তার দোসররা এত দ্রুত নয় মাসে ভরাডুবির কবলে পড়বে তা কল্পনাও করেননি।
তাই তারা বুদ্ধিজীবী হত্যার পরিকল্পনা পূর্বে বাস্তবায়ন করতে পারেননি। ৩ ডিসেম্বর মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনীর যৌথ কমান্ড প্রত্যক্ষ ও চূড়ান্ত যুদ্ধ করে।
তবুও পাকবাহিনী যুক্তরাষ্ট্রের ৭ম নৌবহরের অপেক্ষায় ছিল; যদিও তা বঙ্গোপসাগরে আসেনি। কিন্তু জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক ফোরামে যুদ্ধবিরতির ব্যাপক সাড়া পড়ে যায়।
অন্যদিকে, হানাদার বাহিনীও তাদের পরাজয় সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে যায়। কারণ সোভিয়েত ইউনিয়ন যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে ৩ বার ভেটো দেয়।
তাই তারা মরিয়া হলে ১০ ডিসেম্বর থেকে পাকসৈন্যদের সহায়তা তালিকা অনুযায়ী বুদ্ধিজীবীদের অপহরণ, নির্যাতন ও সবশেষে হত্যাকাণ্ডে সংশ্লিষ্ট হয়।
বুদ্ধিজীবীদের বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বাড়ি হতে গেস্টাপো (হিটলার বাহিনী) কায়দায় ধরে নিয়ে প্রায়শ কালো কাপড়ে চোখ বেঁধে নেয়া হতো।
নিকটস্থ কোনো ক্যাম্পে তাদের উপর নির্মম দৈহিক নির্যাতন ও বেয়নেটের আঘাতে ক্ষতবিক্ষত করা হতো। অনেককেই বধ্যভূমিতে নিয়ে হত্যা করা হতো।
বধ্যভূমি : মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের পূর্বক্ষণে (১৪ ডিসেম্বর) স্বাধীনতা যখন অনিবার্য হয়ে উঠে তখন পাকবাহিনীও তাদের মিত্ররা বাংলার শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হত্যা করে।
বুদ্ধিজীবীদের অপহরণ করে মোহাম্মদপুর শারীরিক শিক্ষা কেন্দ্র বা আলবদর সদর দপ্তরে নেয়া হয়। ১৪ ডিসেম্বর পাকহানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের পূর্বে বুদ্ধিজীবীদের ব্যাপকভাবে হত্যা করা হয়।
শ্রেষ্ঠ সন্তানদের নানান অত্যাচারের পর বাসে করে রায়েরবাজার (মোহাম্মদপুর), শিয়ালবাড়ি, মিরপুর প্রভৃতি বধ্যভূমি, কবরস্থান বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদ শিক্ষকদের ২১ জনের মধ্যে শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭ জন শহিদ হন।
এ বিশ্ববিদ্যালয়ের মুনীর চৌধুরী, মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, আনোয়ার পাশা, গোবিন্দ চন্দ্র বেদ, গিয়াস উদ্দিন আহমেদ, আবুল খায়ের, সন্তোষ চন্দ্র ভট্টাচার্য, ড. জ্যোতির্ময় গুহ ঠাকুরদা, ফজলুল রহমান খান শরাফত আলী অন্যতম শহিদ বুদ্ধিজীবী।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কাইয়ুম, হাবীবুর রহমান, সুখরঞ্জন সমাদ্দর শহিদ হন। মানবদরদি চিকিৎসক ফজলে রাব্বী, আবদুল আলিম চৌধুরী, শামসুদ্দিন, গোলাম মোর্তাজা জিয়াউর রহমানকে ঘাতকরা রেহাই দেয়নি।
জনগণের পক্ষে লেখার কারণে হত্যা করে সাংবাদিক সিরাজুদ্দীন হোসেন, শহিদুল্লাহ কায়সার, নিজামুদ্দিন আহমদ, গোলাম মোস্তফা, নাজমুল হক, শহিদ সাবেরকে।
হত্যা করে আইনজীবী ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত, নাজমুল হক সরকার, আব্দুল জব্বার, আমিন উদ্দিনকে মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতার অপরাধে প্রাণ দেন প্রকৌশলী সামসুদ্দিন, সেকান্দার হায়াত চৌধুরী, চলচ্চিত্র ও গানের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা পালনকারী জহির রায়হান, আলতাফ মাহমুদ কিংবা সাহিত্যিক সেলিনা পারভীন, মেহেরুন্নেসাও বাদ পড়েনি হায়েনাদের বুলেট থেকে ।
→ শহিদ বুদ্ধিজীবীদের সংখ্যা : শহিদ বুদ্ধিজীবীদের প্রকৃত রে সংখ্যা আজো নিরূপিত হয়নি। তাদের কোনো পূর্ণাঙ্গ তালিকাও পাওয়া যায়নি।
তবে স্বাধীনতার পর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ পর্ব সরকারের তথ্য ও বেতার মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ' নামে একটি দ্ধে প্রামাণ্য বই প্রকাশ করে। এতে শহিদ বুদ্ধিজীবীদের একটি বর অসম্পূর্ণ তালিকা লিপিবদ্ধ হয়েছে।
‘বাংলাদেশ' নামক প্রামাণ্য গ্রন্থের পরিসংখ্যান অনুযায়ী শহিদ বুদ্ধিজীবীদের সংখ্যা মোট ১,১০৯ জন। উক্ত বইয়ের তালিকা অনুযায়ী শিক্ষাবিদ ৯৮৯ জন।
তন্মধ্যে ৬৩৯ জন প্রাথমিক, ২৭০ জন মাধ্যমিক, ৫৯ জন কলেজ ও ২১ জন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক রয়েছেন।
এছাড়াও সাংবাদিক ১৩ জন, চিকিৎসক ৫০ জন, আইনজীবী ৪১ জন, গণপরিষদ সদস্য ৮ জন এবং সাহিত্যিক, ত শিল্পী, প্রকৌশলী, সরকারি কর্মকর্তা ১৬ জন। উল্লেখ্য, আইনজীবীদের মধ্যে ৮ জন গণপরিষদ সদস্য ছিলেন।
অন্য একটি সূত্র অনুযায়ী শহিদ বুদ্ধিজীবীদের সংখ্যা ১,১১১ জন্য। তন্মধ্যে শিক্ষাবিদ ৯৯১ জন, সাংবাদিক ১৩ জন, চিকিৎসক ৪৯ জন, আইনজীবী ৪২ জন এবং সাহিত্যিক, শিল্পী ও প্রকৌশলী রয়েছেন ১৬ জন ।
উল্লেখ্য, তৃণমূল, পর্যায়ে উপাত্ত সংগ্রামী করে তালিকাভুক্ত করা হলে শহিদ বুদ্ধিজীবীদের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাবে। যেমন, মুক্তিযুদ্ধে শহিদ আইনজীবী শীর্ষক বইতে ৬৪ জন শহিদ আইনজীবীর তালিকা পাওয়া যায়।
এভাবে মাঠ পর্যায়ে অনুসন্ধানে আরও বুদ্ধিজীবী পরিসংখ্যান পাওয়া সম্ভব। কিন্তু সরকারি বা বেসরকারি পর্যায়ে তা করা হয়নি।
— উল্লেখযোগ্য শহিদ বুদ্ধিজীবী : ১৯৭১ সালে মার্চ থেকে শুরু করে ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশের সর্বত্র ও সব ধরনের বুদ্ধিজীবী- পেশাজীবী হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে। যেমন- শিক্ষক, আইনজীবী, সাংবাদিক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, কবি-সাহিত্যিক শিল্পী, বিজ্ঞানী, ভাষাবিদ, দার্শনিক, রাজনীতিক, সরকারি কর্মকর্তা প্রমুখ ।
ও জল্লাদখানায় নিয়ে তাদের রক্তে রঞ্জিত করা হয়। ঢাকার বাইরে অন্যান্য শহরেও এরকম হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। মৃত্যুর পর অনেকের লাশও খুঁজে পাওয়া যায়নি।
স্বাধীনতার পর লাশের পর লাশের স্তূপ দেখা যায়। সেখানে অনেকের হাত-পা, চোখবাঁধা ছিল । কারো চোখ, কান, নাক, হৃৎপিণ্ড ছিল না। মুখের চেহারা বিকৃত হয়ে গিয়েছিল।
এভাবেই বুদ্ধিজীবীদের রক্তগঙ্গা বয়ে যায়। উল্লেখ্য, ১৪ ডিসেম্বর প্রতিবছর শহিদ বুদ্ধিজীবী হত্যা দিবস হিসেবে পালিত হয়।
বাঙালিকে মেধাশূন্য করার পাকিস্তানি পরিকল্পনাকেই আলবদর, আলশামসরা নিষ্ঠুরভাবে বাস্তবায়ন করে। এ হত্যাকাণ্ডের হোতাদের মধ্যে অনেকের নাম শোনা যায়।
সরকার (আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন) মানবতাবিরোধী অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করে অনেকের বিচার এবং তার রায়ও বাস্তবায়ন করছে।
বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের প্রভাব : ১৯৭১ সালে বুদ্ধিজীবী হত্যায় বাংলাদেশে মরাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। তারা ছিল দেশের মস্তিষ্ক, বিবেক ও শ্রেষ্ঠ সন্তান।
তাদের হত্যার ফলে দেশে শিক্ষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি, অফিসিয়াল কাজকর্ম প্রভৃতি সাময়িকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাদের মতো বিখ্যাত ব্যক্তি একদিনে গড়ে উঠে না।
অতএব, বুদ্ধিজীবী হত্যায় দেশের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি তাঁরা বেঁচে থাকলে দেশ ও জাতি আরও সমৃদ্ধ হতো ।
উপসংহার : পরিশেষে বলা যায় যে, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে নিশ্চিত পরাজয় বুঝতে পেরে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের এদেশীয় দোসর রাজাকার, আলবদর ও আলশামস বাহিনীর সহায়তায় এদেশকে সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও শিক্ষাগত দিক থেকে দুর্বল এবং পঙ্গু করে দেবার জন্য দেশের শ্রেষ্ঠ সন্ত নিদের ১৪ ডিসেম্বর নিজ গৃহ থেকে ধরে নিয়ে গিয়ে নির্যাতনের পর হত্যা করে।
এই পরিকল্পিত গণহত্যাটি বাংলাদেশের ইতিহাসে বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড নামে পরিচিত। আর ১৯৭১ সালের এই ১৪ ডিসেম্বরের নির্মম হত্যাকাণ্ডের কথা স্মরণ করে প্রতিবছর • ১৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশে পালিত হয় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস ।
আর্টিকেলের শেষকথাঃ মুক্তিযুদ্ধে বুদ্ধিজীবী হত্যাকান্ডের একটি চিত্র তুলে ধর
আমরা এতক্ষন জেনে নিলাম বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবী হত্যাকান্ড কবে সংঘটিত হয় । যদি তোমাদের আজকের এই পড়াটিটি ভালো লাগে তাহলে ফেসবুক বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারো। আর এই রকম নিত্য নতুন পোস্ট পেতে আমাদের আরকে রায়হান ওয়েবসাইটের সাথে থাকো।