আর্সেনিক রোগের লক্ষণ সংক্ষেপে আলোচনা কর
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আজকে বিষয় হলো আর্সেনিক রোগের লক্ষণ সংক্ষেপে আলোচনা কর জেনে নিবো। তোমরা যদি পড়াটি ভালো ভাবে নিজের মনের মধ্যে গুছিয়ে নিতে চাও তাহলে অবশ্যই তোমাকে মনযোগ সহকারে পড়তে হবে। চলো শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমরা জেনে নেই আজকের আর্সেনিক রোগের লক্ষণ সংক্ষেপে আলোচনা কর ।
আর্সেনিক রোগের লক্ষণ সংক্ষেপে আলোচনা কর |
আর্সেনিক রোগের লক্ষণ সংক্ষেপে আলোচনা কর
উত্তর : ভূমিকা : পানির অপর নাম জীবন। প্রবাদে বলা যায়, কিন্তু অধিকাংশের মতে পানির অপর নাম জীবন না; বরং বিশুদ্ধ পানির অপর নাম জীবন।
বাংলাদেশ গত শতকের শেষের দিকে তার জনগণকে প্রায় ৯৭ ভাগ জীবাণু মুক্ত পানি পান করেন। কিন্তু বর্তমানে এ পানির নানারকম সমস্যাঁ ধরা পরছে।
মাঝে মাঝেই শোনা যায় পানি থেকে মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়েছে। তাই আর্সেনিক সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান থাকা দরকার ।
→ আর্সেনিকের লক্ষণসমূহ : যে সকল জনগণ সাধারণত আর্সেনিক যুক্ত পানি পান করে অথবা ব্যবহার করে তাদের শরীরে নানা রকম সমস্যা দেখা দেয় যা আর্সেনিকের ক্রিয়া বলে ধরা হয়। যেমন-
১. আর্সেনিক আক্রান্ত ব্যক্তির হাত ও পায়ের তালুতে এক ধরনের গুটি লক্ষ করা যায়।
২. গুটিগুলো থেকে তীব্র যন্ত্রণার উদ্ভব হয় ।
৩. আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরের চামড়া ফেটে যায় এবং ব্যথা করে ।
৪. পেট ব্যথা কাঁশিসহ নানা রকম রোগের সৃষ্টি হয় ।
৫. যৌনাঙ্গের ক্ষতের সৃষ্টি হয় এবং পরবর্তীতে ক্যান্সারে রূপ নেয় ।
৬. বারবার বমি ও ডায়রিয়ার লক্ষণ দেখা দেয় ।
৭. গ্যাংরিন লিভার ও কিডনি অকেজো ত্বক ও ফুসফুসে ক্যান্সার হতে পারে ।
৮. চোখের মণি সাদা হয়ে যেতে পারে এবং
৯. চোখ দিয়ে অনবরত পানি ঝরতে পারে ।
উপসংহার : পরিশেষে বলা যায় যে, উপরিউক্ত লক্ষণের কোনো একটি বা একাধিক কারণ দেখা দিলে মনে করতে হবে আর্সেনিকে আক্রান্ত হয়েছে।
বিশেষত গ্রামে আর্সেনিকে আক্রান্ত সংখ্যা বেশি। শাকসবজির পরিমাণ বেশি খেলে এ সমস্যা দূর হয় ।
আর্টিকেলের শেষকথাঃ আর্সেনিক রোগের লক্ষণ সংক্ষেপে আলোচনা কর
আমরা এতক্ষন জেনে নিলাম আর্সেনিক রোগের লক্ষণ সংক্ষেপে আলোচনা কর । যদি তোমাদের আজকের এই পড়াটিটি ভালো লাগে তাহলে ফেসবুক বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারো। আর এই রকম নিত্য নতুন পোস্ট পেতে আমাদের আরকে রায়হান ওয়েবসাইটের সাথে থাকো।