সারাংশ অমঙ্গলকে জগৎ হইতে
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আজকে বিষয় হলো সারাংশ অমঙ্গলকে জগৎ হইতে জেনে নিবো। তোমরা যদি পড়াটি ভালো ভাবে নিজের মনের মধ্যে গুছিয়ে নিতে চাও তাহলে অবশ্যই তোমাকে মনযোগ সহকারে পড়তে হবে। চলো শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমরা জেনে নেই আজকের সারাংশ অমঙ্গলকে জগৎ হইতে ।
সারাংশ অমঙ্গলকে জগৎ হইতে |
সারাংশ অমঙ্গলকে জগৎ হইতে
অমঙ্গলকে জগৎ হইতে হাসিয়া উড়াইয়া দিবার চেষ্টা করিও না। তাহা হইলে মঙ্গলসমেত উড়িয়া যাইবে। মঙ্গলকে যেভাবে গ্রহণ করিয়াছ, অমঙ্গলকেও সেইভাবে গ্রহণ করো। অমঙ্গলের উপস্থিতি দেখিয়া ভীত হইতে পারো, কিন্তু বিস্মিত হইবার হেতু নাই । অমঙ্গলের উৎপত্তির অনুসন্ধান করিতে যাইয়া অকূলে হাবুডুবু খাইবার দরকার নাই। যেদিন জগতে মঙ্গলের আবির্ভাব হইয়াছে, সেই দিনই অমঙ্গলের যুগপৎ উদ্ভব হইয়াছে। একই দিনে, একই ক্ষণে, একই উদ্দেশ্য সাধনের নিমিত্তে উভয়ের উৎপত্তি। এক-কে ছাড়িয়া অন্যের অস্তিত্ব নাই, এক-কে ছাড়িয়া অন্যের অর্থ নাই। যেখান হইতে মঙ্গল, ঠিক সেখান হইতেই অমঙ্গল। সুখ ছাড়িয়া দুঃখ নাই, দুঃখ ছাড়িয়া সুখ নাই। একই প্রয়োজনে, একই নির্ঝরের ধারাতে উভয় স্রোতস্বিনী জন্মলাভ করিয়াছে, একই সাগরে উভয়ে গিয়া মিশিয়াছে ।
সারাংশ: পৃথিবীতে মঙ্গল-অমঙ্গল, সুখ-দুঃখ একে-অপরের সঙ্গে নিবিড়ভাবে সম্পৃক্ত । এদের একটিকে বাদ দিলে অন্যটি অস্তিত্বহীন হয়ে পড়ে। পৃথিবীতে অমঙ্গল আর দুঃখ আছে বলেই মঙ্গল ও সুখের মূল্য আমরা অনুধাবন করতে পারি।
আর্টিকেলের শেষকথাঃ সারাংশ অমঙ্গলকে জগৎ হইতে
আমরা এতক্ষন জেনে নিলাম সারাংশ অমঙ্গলকে জগৎ হইতে টি। যদি তোমাদের আজকের এই পড়াটিটি ভালো লাগে তাহলে ফেসবুক বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারো। আর এই রকম নিত্য নতুন পোস্ট পেতে আমাদের আরকে রায়হান ওয়েবসাইটের সাথে থাকো।