বাক্য কাকে বলে | গঠন অনুসারে বাক্য কত প্রকার ও কি কি আলোচনা কর
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আজকে বিষয় হলো বাক্য কাকে বলে | গঠন অনুসারে বাক্য কত প্রকার ও কি কি আলোচনা কর জেনে নিবো। তোমরা যদি পড়াটি ভালো ভাবে নিজের মনের মধ্যে গুছিয়ে নিতে চাও তাহলে অবশ্যই তোমাকে মনযোগ সহকারে পড়তে হবে। চলো শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমরা জেনে নেই আজকের বাক্য কাকে বলে | গঠন অনুসারে বাক্য কত প্রকার ও কি কি আলোচনা কর টি।
বাক্য কাকে বলে গঠন অনুসারে বাক্য কত প্রকার ও কি কি আলোচনা কর |
বাক্য কাকে বলে | গঠন অনুসারে বাক্য কত প্রকার ও কি কি আলোচনা কর
উত্তর: বাক্য: এক বা একাধিক পদের (বিভক্তিযুক্ত শব্দ) সমন্বয়ে যখন বক্তার মনের ভাব সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ পায়, তখন তাকে বাক্য বলে। যেমন: বাংলাদেশ একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র।
এখানে ‘বাংলাদেশ', ‘একটি’, ‘স্বাধীন’, ‘সার্বভৌম', ‘রাষ্ট্র— এ পাঁচটি পদ মিলে একটি সম্পূর্ণ মনের ভাব প্রকাশ পেয়েছে। সুতরাং এটি একটি বাক্য। গঠন অনুসারে বাক্যের প্রকারভেদ: গঠন অনুসারে বাক্য তিন প্রকার । যথা:
ক. সরল বাক্য;
খ. জটিল বাক্য;
গ. যৌগিক বাক্য ।
ক. সরল বাক্য: যে বাক্যে একটি মাত্র কর্তা (উদ্দেশ্য) এবং একটি মাত্র সমাপিকা ক্রিয়া (বিধেয়) থাকে, তাকে সরল বাক্য বলে। যেমন: ছেলেটি দৌড়াচ্ছে । এখানে ‘ছেলেটি' উদ্দেশ্য এবং ‘দৌড়াচ্ছে' বিধেয়।
খ. জটিল বাক্য: যে বাক্যে একটি প্রধান খণ্ডবাক্যের সঙ্গে এক বা একাধিক আশ্রিত খণ্ড বাক্য পরস্পর সাপেক্ষভাবে যুক্ত থাকে, তাকে মিশ্র বা জটিল বাক্য বলে। যেমন: আশ্রিত খণ্ড বাক্য প্রধান খণ্ডবাক্য যে পরিশ্রম করে সেই সুখ লাভ করে।
গ. যৌগিক বাক্য: পরস্পর নিরপেক্ষ দুই বা ততোধিক সরল বা জটিল বাক্য সংযোজক অব্যয় দ্বারা যুক্ত হয়ে একটি সম্পূর্ণ বাক্য গঠন করলে তাকে যৌগিক বাক্য বলে। যেমন: কঠোর পরিশ্রম করব তবুও ভিক্ষা করব না ।
আর্টিকেলের শেষকথাঃ বাক্য কাকে বলে | গঠন অনুসারে বাক্য কত প্রকার ও কি কি আলোচনা কর
আমরা এতক্ষন জেনে নিলাম বাক্য কাকে বলে | গঠন অনুসারে বাক্য কত প্রকার ও কি কি আলোচনা কর টি। যদি তোমাদের আজকের এই পড়াটিটি ভালো লাগে তাহলে ফেসবুক বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারো। আর এই রকম নিত্য নতুন পোস্ট পেতে আমাদের আরকে রায়হান ওয়েবসাইটের সাথে থাকো।