বাঙালি সংস্কৃতির সমন্বয়বাদিতার প্রভাব আলোচনা কর
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আজকে বিষয় হলো বাঙালি সংস্কৃতির সমন্বয়বাদিতার প্রভাব আলোচনা কর জেনে নিবো। তোমরা যদি পড়াটি ভালো ভাবে নিজের মনের মধ্যে গুছিয়ে নিতে চাও তাহলে অবশ্যই তোমাকে মনযোগ সহকারে পড়তে হবে। চলো শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমরা জেনে নেই আজকের বাঙালি সংস্কৃতির সমন্বয়বাদিতার প্রভাব আলোচনা কর ।
বাঙালি সংস্কৃতির সমন্বয়বাদিতার প্রভাব আলোচনা কর |
বাঙালি সংস্কৃতির সমন্বয়বাদিতার প্রভাব আলোচনা কর
উত্তর: ভূমিকা : বাঙালি সংস্কৃতির উৎস ছিল অনেক | প্রাচীন। এ সংস্কৃতির মূল উৎস ছিল অস্টিক, দ্রাবিড়, মঙ্গোলীর জ্ঞানবিজ্ঞান তত্ত্ব ও মনন। বাঙালির মনে আধ্যাত্মিক বৃদ্ধিতে | সংখ্যা, যোগ ও তন্ত্রের প্রভাব বরাবরই প্রবল হয়েছে। গোটা ভারতবর্ষ চিরকাল অন্তত ঐতিহাসিক যুগে বিদেশি বিজাতি বিজিত দেশ। এ দেশের মানুষ কখনো স্বকীয় সত্তার সহজ ও স্বাভাবিক বিকাশ ঘটাতে পারেনি। তারপরেও বাঙালি সংস্কৃতির নিজস্বতা রয়েছে। যে কারণে বাঙালির সংস্কৃতিতে সমন্বয় ধর্মিতা | স্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে। বাংলাদেশে সহজিয়া, নারীযোগী, বাউল, কর্তাভেজা, সাহেধানী, মুর্শিদী, মাইজ ভাণ্ডারী প্রভৃতি বহু সম্প্রদায়ের উদ্ভব হয়েছে মূলত সমন্বয়ধর্মী নীতির কারণে । নিম্নে প্রশ্নালোকে আলোচনা উপস্থাপন করা হলো :
(ক) সংস্কৃতির সমন্বয়বাদিতা : সংস্কৃতি বলতে বুঝায়, মানুষ যা করে তাই সংস্কৃতি। তাই সংস্কৃতি সকলের এক নয়। বিভিন্ন জাতির সংস্কৃতির মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। মুসলমানদের মুসলিম সংস্কৃতি, হিন্দুদের হিন্দু সংস্কৃতি, বৌদ্ধদের বৌদ্ধ সংস্কৃতি। অন্যদিকে প্রভুর এক সংস্কৃতি চোরের আলাদা সংস্কৃতি ডাকাতের পৃথক সংস্কৃতি আবার ধর্মীয় নেতার আলাদা সংস্কৃতি । সংস্কৃতির ভিন্ন ভিন্ন রূপও রয়েছে। জালেমের এক ধরনের | সংস্কৃতি ঐক্যবদ্ধ প্রয়াসই সংস্কৃতির সমন্বয়নবাদিতা। অর্থাৎ একে অন্যের যেমন চোর ডাকাতের সংস্কৃতি আবার মজলুম, ধর্মীয় নেতার সংস্কৃতি এরূপ সংস্কৃতির অনু-প্রবেশের সুযোগ থাকে তখন ঐ অবস্থাকেই বলে সংস্কৃতির সমন্বয়বাদিতা ।
(খ) বাঙালি সংস্কৃতির সমন্বয়বাদিতার প্রভাব বা ফলাফল : সংস্কৃতির সাথে মানুষের জীবন ওতপ্রোতভাবে জড়িত। যেহেতু মানুষ যা করে তাই সংস্কৃতি। বাঙালির সংস্কৃতিতে সমন্বয়বাদিতা খুব বেশি লক্ষণীয়। কেননা বঙ্গ দেশে এসে সব বহিরাগত সব ধর্মই সংস্কৃতি বাংলার আদলে গড়ে উঠেছে। বাংলায় প্রথম সুন্নি মতবাদের তুলনায় সুফিবাদের ইসলামই বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠে। তবে বাঙালি জাতি সংস্কৃতির সমন্বয়বাদিতার সুফল যেমন পেয়েছিল, তেমনি পেয়েছিল কুফল। নিম্নে বাঙালি সংস্কৃতির সমন্বয়বাদিতার ফলাফল বা প্রভাব আলোচনা করা হলো :
১. স্থানীয় ভাষা তৈরি : প্রাচীনকালে আর্য বা বাংলার জনগণকে বিভিন্ন নামে সম্বোধন করতো। যেমন-দৈত্য, ম্লেচ, কুকুর, দাস, রাক্ষস, দস্যু পাপিষ্ঠ, পিশাচ ইত্যাদি। তখন এ অঞ্চলে যারা বসবাস করতো তাদের ভাষা ছিল আলাদা, আর এ অঞ্চলের ভাষা তারা কখনো বোঝতেও চায়নি। কারণ এ অঞ্চলের লোকদের তারা পাপিষ্ঠভাবে। আবার আর্যদের ব্যবহৃত ভাষা স্থানীয়রা বুঝতে চায়নি, এরা নিজেরাও স্থানীয় ভাষার প্রতি খুব বেশি মনোযোগ দেয়নি। এর কারণে স্থানীয় ভাষা সৃষ্টি হয়েছে। অনুরূপ বাংলা একটি স্থানীয় ভাষা যা সৃষ্টি হয়েছে।
২. সভ্যতা ধ্বংস : পৃথিবীর প্রথম থেকে এ পর্যন্ত অনেক সভ্যতা সৃষ্টি হয়েছে আবার অনেক সভ্যতা ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছে। যেমন- গ্রিক সভ্যতা, মিশরীয় সভ্যতাসহ আরও নাম করা অনেক সভ্যতা। আর তেমনি আর্যরা ভারতের মহেঞ্জোদারো হরপ্পা নগর ধ্বংস করেছিল। আর্যগণ কর্তৃক ধ্বংসপ্রাপ্ত এ সভ্যতার প্রভাব এড়ানো সম্ভব হয়ে উঠেনি, বরং পরবর্তী সভ্যতাগুলো গড়ে উঠেছিল সেই সভ্যতায় সমাজ, সংস্কৃতি বুদ্ধিজীবী, কৃষিজীবী ও নগর সভ্যতার ধারক।
৩. ইতিহাস বিকৃতি : প্রাচীনকাল থেকেই বাংলার ইতিহাস তেমন নেই বললেই চলে। যা আছে তার উৎসের তেমন কোনো নির্ভরযোগ্য সত্যতা পাওয়া যায় না। ইতিহাসবিদগণ ধারণা করে বাংলার ইতিহাস রচনা করেন। আবার যে বাঙালির প্রচলিত শাস্ত্রিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনীতিক ইতিহাস বাঙালির অনুপস্থিত। সেইখানে রয়েছে উত্তর ভারতীয় ব্রাহ্মবাদীদের ও তুর্কি মোগলের কৃতি এবং কীর্তির বিবরণ। আর এ ইতিহাস পড়ে বাঙালি তাদের স্বকীয় সত্তার কথাও ভুলে যায়। নিজেদের শ্রেষ্ঠত্বের ইতিহাস অজানাই থেকে যায়।
৪. কৌলিন্য প্রথার উদ্ভব : বাংলার বিভিন্ন রাজবংশ তাদের শাসনকার্য পরিচালনা করেছে। সেন বংশ, পাল বংশ ঘোরী বংশসহ অনেকে। এদের মধ্যে সেনরা অন্যতম। সেন শাসনামলে সর্বপ্রথম কৌলিন্য প্রথার উদ্ভব হয়। বল্লাল সেনের নেতৃত্ব চারটি শ্রেণিতে বিভক্ত হয় । আর তারা নিজেদের ব্রাহ্মণ সমাজের অন্তর্ভুক্ত করে ।
৫. জাত বদলানো : বাঙালিদের জাত বা বংশ পরিবর্তনের কথা জানা যায় । এমনকি জাত পরিবর্তন এখনো প্রচলিত আছে । আজকে যারা মণ্ডল তারা পরবর্তীতে চৌধুরী, আজকে যারা শেখ কাল খন্দকার আবার পরশু কোরেশী ইত্যাদি জাত পরিবর্তন এখনো চলছে। এসব জাত পরিবর্তনের উঠানামা চিরকালই ছিল। প্রাচীনকালে এদেশের শতকরা পঁচানব্বই জন ছিল বৌদ্ধ আর সে সময় তাদের কোনো জাতি ভেদও ছিল না কিন্তু পরবর্তীতে নতুনভাবে ব্রাহ্মণবাদের পুনর্জাগরণ হলে আবার নতুন করে বর্ণবিন্যাস সাধিত হয়। আর সে আমলে গড়ে উঠা ব্রাহ্মণ থেকে শূদ্র পর্যন্ত সবগুলোই ছিল কৃত্রিম। আর আমাদের পরিপূর্ণ পরিচয় জানতে হলে জানতে হবে, বুঝতে হবে এবং সর্বপ্রকার সংকোচন দূর করতে হবে। আর্যরা যখন এ সমাজে বিজয় লাভ করে তখন এদেশের উচ্চবিত্তের ও আভিজাত্যের লোকগুলো আর্য সমাজের সাথে একাত্ব হয়ে গিয়েছিল। আর সে থেকেই ভারতবর্ষে আর্যাবর্তে পরিণত হয়।
৬. ভেদাভেদ সৃষ্টি : পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকে সে সময়ের প্রতিটি সমাজেই ভেদাভেদ ছিল। আর এরই ধারাবাহিকতার বঙ্গীয় সংস্কৃতি উৎপত্তি। সে যুগের সংস্কৃতিকে অবহিত করার কোনো উপায় নেই। আর বিভিন্ন সময় যারা এ অঞ্চলে বসবাস করেছে তাদের সংস্কৃতি ছিল ভিন্ন ভিন্ন। আর এটা এক হতে পারে না। সেই সময় থেকে দাস-প্রভুর ভেদাভেদ ছিল। রাজা প্রজার মাঝে ভেদাভেদ ছিল 1 আরও ছিল ধর্মভেদ ও জাতিভেদ। আর সমাজের বা রাজ্যের মানুষের পোশাক পরিচ্ছেদ খাওয়া-দাওয়া, উঠা, বসা, চলা, কথাবার্তা চিন্তায়- ভাবনায় জীবন যাত্রা পদ্ধতিতে অনেক তফাত ছিল।
৭. হিন্দু ও মুসলিম সংস্কৃতির সমন্বয় : হিন্দু সমাজ বিভিন্ন দেবতার পূজায় বিশ্বাসী। বাঙালি সব দেবতার পূজা করে থাকে। তাই পঞ্চোপাসক বলা হয় বাংলার হিন্দু সমাজকে। আর বাঙালির সবচেয়ে বড় কৃতিত্ব হলো সবগুলো দেবতা, আমাদের বানানো দেবতা। আর এসব দেবতা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন নামে পরিচিত ছিল; যেমন- বৌদ্ধ যুগে বৌদ্ধ নামে, ব্রাহ্মণ্য যুগে ব্রাহ্মণ্য নামে, মুসলমান যুগে মুসলমান নামে চালু ছিল। কালুরায় হিন্দুর কুমীর দেবতা, মুসলমানের কালুগাজী, তেমনি হিন্দু ও মুসলমানের বনদেবী, বনবিবি, ওলাদেবী, ওলাবিবি প্রভৃতি সেব্য দেবতা। আর এসব মাধ্যমে হিন্দু মুসলিম সংস্কৃতিতে এক অপূর্ব সমন্বয় প্রবেশ ঘটেছে সত্যপীর অথবা সত্যনারায়ণ বনদুর্গা অথবা বনবিবি দক্ষিণ রায় অথবা গাজী পীরের জন্ম হয়েছে বাংলার সময়ন্বয়ধর্মীর নরম মাটিতে।
৮. আর্যদের অবজ্ঞার শিকার : আর্যরা বাঙালিদের বিভিন্নভাবে কটাক্ষ করতো তারা বিভিন্ন নামে বাঙালিদের সম্বোধন করতো; যেমন- দস্যু, রাক্ষস, যক্ষ, নাগ, পক্ষী, কুকুর, দৈত্য, প্রভৃতি নামে। এরই ধারাবাহিকতায় দৈত্য কুলের প্রহ্লাদ, রাক্ষসদের রাবন, নাগকুলের বাসুকীজরব কারু এগুলো কাহিনি আমরা আজ খুঁজে পাই। তাদের সম্পর্কে আরও জানা যায় মহাভারত ও পুরাণে অনার্যদের নানা উদ্ভট' কাহিনি। আর্যদের তুলনায় উন্নত ছিল এবং সভ্য ছিল দ্রাবিড়রা। এর প্রমাণ কেবল মহেঞ্জোদারো, হরপ্পা, পাণ্ডুরাজার ঢিবি পুরাতন নিদর্শনে নয় তা আমরা আর্য ধর্ম ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রেও প্রত্যক্ষ পাচ্ছি।
৯. সংকর সংস্কৃতির উদ্ভব : বাঙালি সংস্কৃতির আকর্ষণ প্রাচীনকাল থেকেই বিদ্যমান ছিল। অসংখ্য জাতির মনন চিন্তার দর্শন, আচার-আচরণ ও সংস্কারের ঋদ্ধ বাঙালির সংস্কৃতিতে জড়িত ছিল দেশি-বিদেশি অনেক জাতি। খ্রিস্টপূর্ব দ্বিতীয়, প্রথম শতক থেকে এদেশের মানুষের উপর আর্যধর্ম ভাষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতির ব্যাপক প্রভাব পড়তে শুরু করে। বাঙালির ভাষা ধর্ম বিশ্বাস সংস্কার তথা সামগ্রিক জীবন বোধের উপর অস্ট্রিক মঙ্গোলীয় সংস্কৃতির প্রত্যক্ষ মিশ্রণ ঘটে। ঐতিহাসিকগণ এ মিশ্রণকে নাম দিয়েছেন সংস্কৃতি বিধায় তাদের এ উক্তির পরিপ্রেক্ষিতে বাঙালি জাতিকে বলা হয় সংকর জাতি।
১০. গৌরবোজ্জ্বল সাহিত্য সৃষ্টি : বাংলা ভাষার সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছে বিভিন্ন মনীষী তাদের অক্লান্ত পরিশ্রম দ্বারা। আর তাদের মধ্যে গৌরবের অধিকারী মাননাথ গোরক্ষনাথ, হাড়িপা, কাহ্নপা, সরহ, দীপঙ্কর, শ্রীজ্ঞান অতীশ, শীলভদ্র, জীমূতবাহন, হলায়ুধ মিশ্র, গোবর্ধন আচার্য, জয়দেব, রামনাথ, রঘুনাথ, চৈতন্যদেব। আর যেসব কবি বাংলা সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছেন তাদের মধ্যে অন্যতম হলেন শাহ মুহাম্মদ সগীর, কৃত্তিবাস, বড়ু চণ্ডীদাস, চণ্ডীদাস, জ্ঞনদাস, গোবিন্দ দাস, মুকুন্দ রাম, বলরাম, ভারতচন্দ্র, কাশীরামদাস দৌলতগাউজীর বাহরাম খান, আলাউল, কাজী দৌলত এ কয়েকজন কবির নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
১১. অর্থ সম্পদ অর্জনের বাসনা : বাঙালি সংস্কৃতির মধ্যে ইউরোপীয় বাণিজ্য সংস্কৃতি অনুপ্রবেশের ফলে দেশি বেনে, বাড়ে, মুসন্ধি, মহাজন, গোমস্তা দেওয়ান দালালের চেতনায় অর্থ সম্পদ অর্জনের বাসনা জাগিয়েছে। ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারের কালে প্রায় প্রতি পরিবারেও অর্থ সম্পদ অর্জনের প্রভাব প্রচুর বৃদ্ধি পেয়েছিল। ইউরোপীয়দের সংস্কৃতির আগমনের পরে যারা কোম্পানি কর্মকর্তা কর্মচারী ছিল তাদের মাঝে সম্পদ অর্জনের প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছিল। তারা বিদ্যা বুদ্ধিতে বাণিজ্যনীতিতে, যুদ্ধাস্ত্রে, হিসাব রাখার পদ্ধতিতে, বাণিজ্য চুক্তির ধরনে পৃথিবীর ভৌগোলিক জ্ঞানেও তারা ছিল অনন্য।
উপসংহার : পরিশেষে বলা যায় যে, বাঙালি সংস্কৃতির সমন্বয়বাদিতার ফলাফল সুফল ও কুফল উভয়ই আছে। মানুষ তখনই দায়িত্বের শৃঙ্খলে আবদ্ধ হবে যখন তার স্বকীয়তা নিয়ন্ত্রণ করবে অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান বা বিজাতী শাসক। অতীতে বাঙালিরা ছিল দরিদ্র জনগোষ্ঠী করাণ তারা শোষিত ছিল। তারা স্বাধীনভাবে সংস্কৃতি চর্চা করতে পারতো না। সামাজিক রাজনৈতিক নৈতিক আর্থিক এবং প্রথা পদ্ধতি, আচার বিশ্বাস ইত্যাদি অনেক কিছুর বাধা ছিল এক্ষেত্রে। আঞ্চলিক পার্থক্যের জন্য সংস্কৃতিতে পার্থক্য ছিল বিস্তার। পুরান ঢাকার লালবাগ ইসলামপুরের সংস্কৃতিতে পার্থক্য আছে। আবার গুলশান, ধানমন্ডি, ইস্কাটন বেইলী রোডের সংস্কৃতি অন্য এলাকার সংস্কৃতি থেকে ভিন্ন। তাই অবস্থা বিচারে সেকালের রাজনীতি অর্থনীতি সামাজিক কর্মকাণ্ড কোনটিই জাতীয় রূপ তা কল্পনা করা যায় ৷
আর্টিকেলের শেষকথাঃ বাঙালি সংস্কৃতির সমন্বয়বাদিতার প্রভাব আলোচনা কর
আমরা এতক্ষন জেনে নিলাম বাঙালি সংস্কৃতির সমন্বয়বাদিতার প্রভাব আলোচনা কর টি। যদি তোমাদের আজকের এই পড়াটিটি ভালো লাগে তাহলে ফেসবুক বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারো। আর এই রকম নিত্য নতুন পোস্ট পেতে আমাদের আরকে রায়হান ওয়েবসাইটের সাথে থাকো।