বিশেষ্য পদ কাকে বলে উদাহরণসহ বিশেষ্য পদের শ্রেণীবিভাগ আলোচনা করো
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আজকে বিষয় হলো বিশেষ্য পদ কাকে বলে উদাহরণসহ বিশেষ্য পদের শ্রেণীবিভাগ আলোচনা করো জেনে নিবো। তোমরা যদি বিশেষ্য পদ কাকে বলে উদাহরণসহ বিশেষ্য পদের শ্রেণীবিভাগ আলোচনা করো টি ভালো ভাবে নিজের মনের মধ্যে গুছিয়ে নিতে চাও তাহলে অবশ্যই তোমাকে মনযোগ সহকারে পড়তে হবে। চলো শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমরা জেনে নেই আজকের বিশেষ্য পদ কাকে বলে উদাহরণসহ বিশেষ্য পদের শ্রেণীবিভাগ আলোচনা করো টি।
বিশেষ্য পদ কাকে বলে উদাহরণসহ বিশেষ্য পদের শ্রেণীবিভাগ আলোচনা করো |
বিশেষ্য পদ কাকে বলে উদাহরণসহ বিশেষ্য পদের শ্রেণীবিভাগ আলোচনা করো
উত্তর: কোনাে ব্যক্তি, স্থান, দ্রব্যসামগ্রী, গুণ বা অবস্থানের নামকে বিশেষ্য পদ বলে। যেমন : রবীন্দ্রনাথ, খুলনা, বাঘ, সুন্দরবন, দুঃখ ইত্যাদি। এছাড়া যাতে -র/-এর বা - গুলি/-গুলাে বিভক্তি বা প্রত্যয় যুক্ত হয় এবং যা কর্তা/উদ্দেশ্য বা কর্ম হিসেবে বাক্যে ব্যবহৃত হতে পারে তাই বিশেষ্য।
বিশেষ্যের শ্রেণিবিভাগ:
- ক. সংজ্ঞা বিশেষ্য ও
- খ. সাধারণ বিশেষ্য।
ক. সংজ্ঞাবাচক বিশেষ্য : যে বিশেষ্য দ্বারা বিশেষ ব্যক্তি, স্থান, দেশ, শিল্পকর্ম, পত্রিকা, বই, মাস, দিন ইত্যাদির সুনির্দিষ্ট নাম বােঝায় তাকে সংজ্ঞাবাচক বিশেষ্য বলে। যেমন : নজরুল, ঢাকা, আমেরিকা, যমুনা, চৈত্র, বুধবার।
খ. সাধারণ বিশেষ্য : যে বিশেষ্য দ্বারা বিশেষ বা নির্দিষ্ট কোনাে ব্যক্তি, স্থান বা জিনিসের নাম না বুঝিয়ে সাধারণ বা সামগ্রিকভাবে এই শ্রেণিকে বােঝায় তাকে সাধারণ বিশেষ বলে। এ ধরনের বিশেষ্য অর্থের দিক থেকে সংজ্ঞাবাচক বিশেষ্যের বিখ্রীত। যেমন : মানুষ সাধারণ বিশেষ্য। কিন্তু শরৎচন্দ্র সংজ্ঞাবাচক বিশেষ্য। সাধারণ বিশেষ্যকে ইন্দ্রিয় গ্রাহ্যতা, গণযােগ্যতা এবং সজীবতা শ্রেণিতে ভাগ করা যায়।
আর্টিকেলের শেষকথাঃ বিশেষ্য পদ কাকে বলে উদাহরণসহ বিশেষ্য পদের শ্রেণীবিভাগ আলোচনা করো
আমরা এতক্ষন জেনে নিলাম বিশেষ্য পদ কাকে বলে উদাহরণসহ বিশেষ্য পদের শ্রেণীবিভাগ আলোচনা করো টি। যদি তোমাদের আজকের এই বিশেষ্য পদ কাকে বলে উদাহরণসহ বিশেষ্য পদের শ্রেণীবিভাগ আলোচনা করো টি ভালো লাগে তাহলে ফেসবুক বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারো। আর এই রকম নিত্য নতুন পোস্ট পেতে আমাদের আরকে রায়হান ওয়েবসাইটের সাথে থাকো।