বিশেষণ কাকে বলে উদাহরণসহ বিশেষণের শ্রেণিবিভাগ আলোচনা কর
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আজকে বিষয় হলো বিশেষণ কাকে বলে উদাহরণসহ বিশেষণের শ্রেণিবিভাগ আলোচনা কর জেনে নিবো। তোমরা যদি বিশেষণ কাকে বলে উদাহরণসহ বিশেষণের শ্রেণিবিভাগ আলোচনা কর টি ভালো ভাবে নিজের মনের মধ্যে গুছিয়ে নিতে চাও তাহলে অবশ্যই তোমাকে মনযোগ সহকারে পড়তে হবে। চলো শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমরা জেনে নেই আজকের বিশেষণ কাকে বলে উদাহরণসহ বিশেষণের শ্রেণিবিভাগ আলোচনা কর টি।
বিশেষণ কাকে বলে উদাহরণসহ বিশেষণের শ্রেণিবিভাগ আলোচনা কর |
বিশেষণ কাকে বলে উদাহরণসহ বিশেষণের শ্রেণিবিভাগ আলোচনা কর
উত্তর: যে শব্দশ্রেণি অন্য শব্দের অর্থকে বিশদ বা সীমিত করে শব্দটিকে বিশেষিত করে, তাকে বিশেষণ বলে । যেমন : লাল টুপি। সুন্দর বাগান ইত্যাদি। বিশেষণ দুইভাগে বিভক্ত । যথা : ১. নাম বিশেষণ, ২. ভাব বিশেষণ ।
১. নাম বিশেষণ : যেসব বিশেষণ অন্য কোনো বিশেষ্য বা সর্বনামকে বিশেষিত করে অর্থাৎ গুণ, দোষ, অবস্থা, সংখ্যা ও পরিমাণ বোঝায়, সেগুলোকে ‘নাম বিশেষণ' বলে । যেমন :
- বিশেষ্যের বিশেষণ : অনেক মাছ উঠেছে আজ বাজারে।
- সর্বনামের বিশেষণ : তিনি রূপবান ও গুণবান।
২. ভাব বিশেষণ : যেসব বিশেষণ বিশেষ্য ও সর্বনাম ছাড়া অন্য শব্দশ্রেণিকে বিশেষিত করে অর্থাৎ অবস্থা, সময় ও ভাব বোঝায়, সেগুলোকে ভাব বিশেষণ বলে। ভাব বিশেষণ দুই প্রকার । যথা:
- ক. ক্রিয়া বিশেষণ ও
- খ. বিশেষণের বিশেষণ ।
ক. ক্রিয়া বিশেষণ : বাংলায় যে শব্দশ্রেণি ক্রিয়া সংঘটনের ভাব, কাল বা রূপ নির্দেশ করে তাকে ক্রিয়া বিশেষণ বলে । যেমন :
- ক্রিয়া সংঘটনের ভাব : আস্তে আস্তে পানি বাড়ে।
- ক্রিয়া সংঘটনের কাল : পরে একবার এসো।
খ. বিশেষণের বিশেষণ : যে বিশেষণ অন্য বিশেষণকে বিশোষিত করে তাকে বিশেষণের বিশেষণ বলে । যেমন :
- নাম বিশেষণের বিশেষণ : এই কারণে সে অতিশয় মর্মাহত।
- ক্রিয়া বিশেষণের বিশেষণ: রকেট অতি দ্রুত চলে ।
আর্টিকেলের শেষকথাঃ বিশেষণ কাকে বলে উদাহরণসহ বিশেষণের শ্রেণিবিভাগ আলোচনা কর
আমরা এতক্ষন জেনে নিলাম বিশেষণ কাকে বলে উদাহরণসহ বিশেষণের শ্রেণিবিভাগ আলোচনা কর টি। যদি তোমাদের আজকের এই বিশেষণ কাকে বলে উদাহরণসহ বিশেষণের শ্রেণিবিভাগ আলোচনা কর টি ভালো লাগে তাহলে ফেসবুক বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারো। আর এই রকম নিত্য নতুন পোস্ট পেতে আমাদের আরকে রায়হান ওয়েবসাইটের সাথে থাকো।