বাংলা ব্যাকরণের পরিধি উদাহরণসহ আলোচনা করো
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আজকে বিষয় হলো বাংলা ব্যাকরণের পরিধি উদাহরণসহ আলোচনা করো জেনে নিবো। তোমরা যদি বাংলা ব্যাকরণের পরিধি উদাহরণসহ আলোচনা করো টি ভালো ভাবে নিজের মনের মধ্যে গুছিয়ে নিতে চাও তাহলে অবশ্যই তোমাকে মনযোগ সহকারে পড়তে হবে। চলো শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমরা জেনে নেই আজকের বাংলা ব্যাকরণের পরিধি উদাহরণসহ আলোচনা করো টি।
বাংলা ব্যাকরণের পরিধি উদাহরণসহ আলোচনা করো |
বাংলা ব্যাকরণের পরিধি উদাহরণসহ আলোচনা করো
উত্তর: যে শাস্ত্র পাঠ করলে বাংলা ভাষার অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলাসমূহ জানা যায়; যার সাহায্যে বাংলা ভাষা বিশুদ্ধভাবে লেখা , পড়া ও বলা সম্ভব হয় , সে শাস্ত্রকে বাংলা ব্যাকরণ বলে। সব ভাষার ব্যাকরণেই সাধারণত চারটি বিষয় আলােচনা করা হয়। এই বিষয়গুলাে হচ্ছে—
- ক. ধ্বনিতত্ত্ব,
- খ. শব্দতত্ত্ব বা রূপতত্ত্ব,
- গ. বাক্যতত্ত্ব বা পদক্রম ও
- ঘ. অর্থতত্ত্ব।
ধ্বনিতত্ত্বে ধ্বনির উচ্চারণপ্রণালী, সন্ধি, ণ-ত্ব ও ষ-ত্ব বিধান ইত্যাদি আলােচনা করা হয়। রূপতত্ত্ব শাখার আলােচনার বিষয় : শব্দের গঠন, বচন, লিঙ্গ, ক্রিয়ার কাল, পুরুষ ইত্যাদি। বাক্যতত্ত্বে বাক্যের গঠনপ্রণালী ও বাক্যের মধ্যে শব্দ ব্যবহারের পদক্রম আলােচনা করা হয়। অর্থতত্ত্বে বাক্যের অর্থের স্তর, ভাষাবােধ ও ভাষাপ্রকাশ ক্ষমতা, | অর্থের উন্নতি, অবনতি ইত্যাদি আলােচিত হয়।
এছাড়াও ছন্দ ও অলংকারকে ব্যাকরণের আলােচ্য বিষয় বলে গণ্য করা হয়ে থাকে। উচ্চতর পর্যায়ে অভিধানতত্ত্ব ব্যাকরণে আলােচিত হয়।
আর্টিকেলের শেষকথাঃ বাংলা ব্যাকরণের পরিধি উদাহরণসহ আলোচনা করো
আমরা এতক্ষন জেনে নিলাম বাংলা ব্যাকরণের পরিধি উদাহরণসহ আলোচনা করো টি। যদি তোমাদের আজকের এই বাংলা ব্যাকরণের পরিধি উদাহরণসহ আলোচনা করো টি ভালো লাগে তাহলে ফেসবুক বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারো। আর এই রকম নিত্য নতুন পোস্ট পেতে আমাদের আরকে রায়হান ওয়েবসাইটের সাথে থাকো।