ষ-ত্ব বিধি কাকে বলে | ষ-ত্ব বিধানের ৫টি নিয়ম
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আজকে বিষয় হলো ষ-ত্ব বিধি কাকে বলে | ষ-ত্ব বিধানের ৫টি নিয়ম জেনে নিবো। তোমরা যদি ষ-ত্ব বিধি কাকে বলে | ষ-ত্ব বিধানের পাঁচটি নিয়ম লেখ টি ভালো ভাবে নিজের মনের মধ্যে গুছিয়ে নিতে চাও তাহলে অবশ্যই তোমাকে মনযোগ সহকারে পড়তে হবে। চলো শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমরা জেনে নেই আজকের ষ-ত্ব বিধি কাকে বলে | ষ-ত্ব বিধানের ৫টি নিয়ম টি।
ষ-ত্ব বিধি কাকে বলে ও ষ-ত্ব বিধানের ৫টি নিয়ম |
ষ-ত্ব বিধি কাকে বলে | ষ-ত্ব বিধানের ৫টি নিয়ম
উত্তর: ষ-ত্ব বিধান : বানানে ষ প্রযুক্ত হবে কিনা, তা যে বিধান দ্বারা নির্দেশ করা। হয়, তাকে ষ-ত্ব বিধান বলে । ষ-ত্ব বিধান পাঠে আমরা জানতে পারি, কোথায় ষ বসবে, কোথায় বসবে না।
ষ-ত্ব বিধানের পাঁচটি নিয়ম লেখ
ক. অ, আ ছাড়া বাদ বাকি সকল স্বরবর্ণ ও তাদের কার চিহ্নের পরে ষ বসে। যেমন: আবিষ্কার, ভীষণ, পুরুষ, ভূষণ, কৃষি, শেষ, দোষ, ঔষধ, পৌষ ইত্যাদি।
খ. ট এবং ঠ-এর আগে ষ বসে। যেমন : কষ্ট, অষ্টম, বৃষ্টি, নিষ্ঠা।
গ. কিছু কিছু শব্দে স্বভাবতই ষ বসে। যেমন : ভাষা, ভাষণ, আষাঢ়, বর্ষা, অভিলাষ ইত্যাদি।
ঘ. যে শব্দটি তৎসম নয়, তা হােক দেশি বা বিদেশি যে-কোনাে ভাষা থেকে আগত, | সেই শব্দের বানানে কখনােই ষ বসবে না, স বা শ বসবে। যেমন : স্টোর, ফটোস্ট্যাট, স্টেশন, পােশাক ইত্যাদি।
ঙ. -সাৎ প্রত্যয়যুক্ত শব্দে ষ বসে না, স বসে। যেমন : অগ্নিসাৎ, ধূলিসাৎ, ভূমিসাৎ ইত্যাদি।
আর্টিকেলের শেষকথাঃ ষ-ত্ব বিধি কাকে বলে | ষ-ত্ব বিধানের পাঁচটি নিয়ম লেখ
আমরা এতক্ষন জেনে নিলাম ষ-ত্ব বিধি কাকে বলে | ষ-ত্ব বিধানের পাঁচটি নিয়ম লেখ টি। যদি তোমাদের আজকের এই ষ-ত্ব বিধি কাকে বলে | ষ-ত্ব বিধানের ৫টি নিয়ম টি ভালো লাগে তাহলে ফেসবুক বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারো। আর এই রকম নিত্য নতুন পোস্ট পেতে আমাদের আরকে রায়হান ওয়েবসাইটের সাথে থাকো।