জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো ভাবসম্প্রসারন
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আজকে বিষয় হলো জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো ভাবসম্প্রসারন জেনে নিবো। তোমরা যদি জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো ভাবসম্প্রসারন টি ভালো ভাবে নিজের মনের মধ্যে গুছিয়ে নিতে চাও তাহলে অবশ্যই তোমাকে মনযোগ সহকারে পড়তে হবে। চলো শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমরা জেনে নেই আজকের জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো ভাবসম্প্রসারন টি।
জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো ভাবসম্প্রসারন |
জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো ভাবসম্প্রসারন
ভাব-সম্প্রসারণ: কর্মের দ্বারাই মানুষ পৃথিবীর বুকে সম্মান ও প্রতিষ্ঠা পায়। কোনাে মানুষের জন্ম যে বংশেই হােক না কেন, কাজই তার পরিচয় নির্ধারণ করে।
প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়ম অনুযায়ী মানুষকে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়তে হয়। তখন পিছনে পড়ে থাকে তার ভালাে-মন্দ সব ধরনের কাজ। কাজ ভালাে হলে বহু কাল যাবৎ মানুষ তা মনে রাখে। আর কাজ খারাপ হলে যুগ যুগ ধরে সকলে তার নিন্দা করে। বংশমর্যাদার উপরে এইসব সুনাম বা দুর্নাম নির্ভর করে না। বংশে কেউ একজন সুনাম করলে সেই বংশের মর্যাদা বাড়ে। তবে তার অর্থ এই নয় যে, এই মর্যাদা চিরস্থায়ী। কেননা, একই বংশে কোনাে কুলাঙ্গার জন্ম নিলে সেই মর্যাদা ভূলুষ্ঠিত হতে পারে। আবার, অনেকে খুব সাধারণ পরিবারে জন্ম নিয়েও নিজ নিজ কৃতিত্বের জন্য পৃথিবীতে অমর হয়েছেন। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, রােকেয়া সাখাওয়াত হােসেন জমিদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছেন, আবার কাজী নজরুল ইসলাম জন্মগ্রহণ করেছেন দরিদ্র পরিবারে। এ দুজন ব্যক্তি বংশ পরিচয়ে নয়, বরং কর্ম দ্বারা মানুষের কাছে পরিচিত হয়েছেন। মানুষের পরিচয় কখনােই তার বংশ পরিবারের মর্যাদা-অমর্যাদার উপর নির্ভর করে না – নির্ভর করে তার নিজ নিজ কর্ম ও সুকৃতির উপর। বিজ্ঞান, সাহিত্য, শিল্প, মানবসেবা – পছন্দসই যে কোনাে ক্ষেত্রে মানুষ নিজেকে উৎসর্গ করে অমর হতে পারে।
আর্টিকেলের শেষকথাঃ জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো ভাবসম্প্রসারন
আমরা এতক্ষন জেনে নিলাম জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো ভাবসম্প্রসারন টি। যদি তোমাদের আজকের এই জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো ভাবসম্প্রসারন টি ভালো লাগে তাহলে ফেসবুক বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারো। আর এই রকম নিত্য নতুন পোস্ট পেতে আমাদের আরকে রায়হান ওয়েবসাইটের সাথে থাকো।