নাগরিক জীবন অনুচ্ছেদ
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আজকে বিষয় হলো নাগরিক জীবন অনুচ্ছেদ জেনে নিবো। তোমরা যদি নাগরিক জীবন অনুচ্ছেদ টি ভালো ভাবে নিজের মনের মধ্যে গুছিয়ে নিতে চাও তাহলে অবশ্যই তোমাকে মনযোগ সহকারে পড়তে হবে। চলো শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমরা জেনে নেই আজকের নাগরিক জীবন অনুচ্ছেদ টি।।
নাগরিক জীবন অনুচ্ছেদ |
নাগরিক জীবন অনুচ্ছেদ
অতীতে আমাদের জীবনযাত্রা গ্রামকেন্দ্রিক হয়ে থাকলেও ক্রমেই তা। হয়ে উঠছে শহরমুখী। নাগরিক জীবন পল্লিজীবনের তুলনায় বেশি দ্রুত ও কৃত্রিম এবং সে কারণেই আধুনিক, যাকে আরাে স্থলভাবে বলা যায়। সভ্য। পল্লিজীবন অকৃত্রিম আর নাগরিক জীবন তার উল্টো। কৃত্রিমতা কথাটা শুনতে খারাপ হলেও সভ্যতার অঙ্গ বলে আমরা একে গ্রহণ করেছি। একে নাগরিক জীবনের দোষ বলে গণ্য করাও মুশকিল। তবে নাগরিক জীবনে রয়েছে সহৃদয়তার অভাব, প্রাকৃতিক আবেষ্টনী হতে বিচ্ছিন্নতা, আর কৃত্রিম বৈচিত্র্য। তবু নাগরিক জীবন স্বাচ্ছন্দ্যপূর্ণ। কারণ। ব্যক্তি স্বাতন্ত্রের মর্যাদা গ্রামের তুলনায় নগরে, শহরে বেশি প্রতিষ্ঠিত। শহরে পরস্পরের উপরে নির্ভরশীলতা গ্রামের চেয়েও বেশি। কিন্তু এই নির্ভরশীলতার মূলে মুদ্রার সচলতা ছাড়া আর কোনাে হৃদিক সম্পর্ক এখানে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে না। তবু নগরজীবন শিক্ষা, চিকিৎসা, অর্থবিত্ত, আমােদ-প্রমােদ, বিনােদন ইত্যাদি সকল ক্ষেত্রে এতটাই অগ্রসর। যে একে একে অস্বীকার করা অসম্ভব। নাগরিক জীবনের বিশাল কর্মক্ষেত্র মানুষকে নিয়ে যেতে পারে উন্নতির শিখরে, তাই এর দোষ-ত্রুটি নয়, যথার্থতা অর্জন করাই হতে পারে আমাদের লক্ষ্য।
আর্টিকেলের শেষকথাঃ নাগরিক জীবন অনুচ্ছেদ
আমরা এতক্ষন জেনে নিলাম নাগরিক জীবন অনুচ্ছেদ টি। যদি তোমাদের আজকের এই নাগরিক জীবন অনুচ্ছেদ টি ভালো লাগে তাহলে ফেসবুক বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারো। আর এই রকম নিত্য নতুন পোস্ট পেতে আমাদের আরকে রায়হান ওয়েবসাইটের সাথে থাকো।