কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত অনুচ্ছেদ
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আজকে বিষয় হলো কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত অনুচ্ছেদ জেনে নিবো। তোমরা যদি কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত অনুচ্ছেদ টি ভালো ভাবে নিজের মনের মধ্যে গুছিয়ে নিতে চাও তাহলে অবশ্যই তোমাকে মনযোগ সহকারে পড়তে হবে। চলো শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমরা জেনে নেই আজকের কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত অনুচ্ছেদ টি।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত অনুচ্ছেদ |
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত অনুচ্ছেদ
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত শুধু বাংলাদেশ নয়, পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত। এর দৈর্ঘ্য ১৫৫ কিলােমিটার। কক্সবাজার জেলায় বঙ্গোপসাগরের তীর ঘেঁষে এ সমুদ্র সৈকত অবস্থিত। শুধু সারা দেশের মানুষ নয় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে পর্যটকরা এখানে ঘুরতে আসেন। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত দেখতে খুবই সুন্দর। সাগরের। ঢেউগুলাে সমুদ্র সৈকতে এসে আছড়ে পড়ার দৃশ্য খুবই মনােরম লাগে । সমুদ্র সৈকতের আরেক নাম বেলাভূমি । বেলাভূমি শুধু বালি আর বালি । হরেক রকমের পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসেছে বিভিন্ন দোকান। ঝিনুক ও পুতির মাল্কাসহ বিভিন্ন ধরনের জিনিস এখানে পাওয়া যায় । সমুদ্র সৈকতে দাঁড়িয়ে সূর্যাস্তের দৃশ্য দেখতে অপরূপ। দর্শনার্থীরা সূর্যাস্ত দেখতে সন্ধ্যায় সাগরের পাড়ে ভীড় জমায়। সমুদ্র সৈকতের পাশেই রয়েছে ঝাউবন। সারি সারি ঝাউবন দেখতে অপূর্ব। অনেক দর্শনার্থী সেখানে ছবি তুলে । সাগরের গর্জন, নীল জল, ঢেউ আর বিস্তৃত আকাশ মানুষকে মুগ্ধ করে। আকাশ আর সাগরের বিশালতা সমুদ্র সৈকতে গেলেই শুধু দেখা যায়। সমুদ্র সৈকতের এক দিকে জল আর জল, হপেছনে পাহাড় আর দু পাশে বালি আর বালি। এ রকম বৈচিত্র্যপূর্ণ। জায়গা একমাত্র সমুদ্র সৈকতে এলেই উপভােগ করা যায়। এ কারণে। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ সমুদ্র সৈকত দেখতে আসে। কক্সবাজার। সমুদ্র সৈকত পর্যটন শিল্প হিসেবে গড়ে ওঠেছে। এর অর্থনৈতিক গুরুত্বও। অনেক। এর রক্ষণাবেক্ষণে সরকারসহ সকলের এগিয়ে আসা উচিত। এটি আমাদের ঐতিহ্য।
আর্টিকেলের শেষকথাঃ কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত অনুচ্ছেদ
আমরা এতক্ষন জেনে নিলাম কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত অনুচ্ছেদ টি। যদি তোমাদের আজকের এই কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত অনুচ্ছেদ টি ভালো লাগে তাহলে ফেসবুক বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারো। আর এই রকম নিত্য নতুন পোস্ট পেতে আমাদের আরকে রায়হান ওয়েবসাইটের সাথে থাকো।